পোস্টগুলি

গারোদের উৎপত্তি, সমাজ ব্যবস্থা, কৃষ্টি-সংস্কৃতি, বিবাহ প্রথা ও মাতৃসূত্রীয় প্রথা

ছবি
মেঘালয় এর ম্যাপ বাংলাদেশ এবং ভারতের মেঘালয়ে মূলত গারো আদিবাসীদের বসবাস । নিজে গারো আদিবাসী তাই গারো আদিবাসী নিয়ে জানার একটি কৌতুহল থেকে গারো সম্পর্কিত বিভিন্ন ধরনের বই পড়ার ও জানার একটা আগ্রহ তৈরী হয় । আর এ কৌতুহল থেকেই কিছু কিছু বই সংগ্রহ করে পড়ার সময় লক্ষ্য করলাম গারোদের যে ইতিহাস তা ভিন্নরকম এবং খুবই বিচিত্র ও অনেক সমৃদ্ধ মনে হয়েছে আমার কাছে । গারোদের জীবন যাত্রা, চরিত্রগত বৈশিষ্ট্য , সামাজিক জীবন, আচার, রীতি, প্রথা সবকিছুর মধ্যে অন্যরকম বৈচিত্রতা রয়েছে যা ভিন্নরকম ও আর্কষনীয় । প্রাতিষ্ঠানিক কোন বইয়ে গারো সম্পর্কে বিস্তারিত তেমন কোন লেখা পাওয়া যায়না । প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সমাজবিজ্ঞান বইয়ে গারো সম্পর্কে যে কয়েক লাইন পাওয়া যায় তা অনেক ক্ষেত্রেই গারোদের বাস্তব জীবন চিত্রের সাথে মিলেনা বললেই চলে এবং অল্প কয়েক লাইন মাত্র । নিজের কাছেই বইগুলো পড়তে পড়তে গারোদের অন্তত নিজের আদি ইতিহাস, উৎপত্তি এবং সামাজিক রীতি নীতি, দলগত বৈচিত্রতা, গোত্রগত বিভিন্ন নিয়ম কানুন কেমন ছিল, নিজের শিকড় কোথায় হতে পারে এ সম্পর্কে জানার প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব রয়েছে বলে আমি ব্যাক্তিগতভাবে মনে করি । বর্তমান যুগে শ

ভালো লেখক এর গুনাবলীঃ

ছবি
১। পাঠে সময় দিন প্রচুর: সমাজকে জানুন। পৃথিবীকে জানুন। একজন লেখককে লেখার মধ্য দিয়ে পাঠককে অনেক কিছু জানাতে হয়। তাই পড়তে হবে প্রচুর। ২। লক্ষ্য স্থির করুন: কোন লক্ষ্যে নিবেদিত হবে আপনার লেখা, তা স্থির করে নিন। কিছু লোক পয়সার জন্য অনৈতিকতা, অপসংস্কৃতি ও নোংরামিকে লেখার উপজীব্য বানায়। যারা শেষ পর্যন্ত নিন্দিত হয়। তাই আপনি আপনার লক্ষ্য ঠিক করে নিন। ৩। সাহসী ও সত্যনিষ্ঠ হন: সত্যের শক্তি অসীম। তাই সত্যকে বুকে ধারণ করে কলম বা কীবোর্ড হাতে নিন। পাঠক আপনার লেখার সাথে আপনাকেও ভালোবাসতে শুরু করবে। আপনি হয়ে উঠবেন আরো সাহসী। ৪। ভালো লেখকদের অনুসরণ করুন: ভালো লেখকদের লেখা পড়ুন। তাদের লেখার ধরন, আঙ্গিক ইত্যাদি লক্ষ্য করুন। ৫। প্রতিদিন লিখুন: লিখতে থাকুন প্রতিদিন। প্রথম দিকে যা মনে আসে তা-ই লিখে ফেলুন। হোক ভুল-ত্রুটি। প্রথম জীবনে বড় বড় লেখকদের লেখাও ত্রুটিমুক্ত ছিল না। ৬। অপারেশন চালান/কাঁটাছেঁড়া করুন: আপনার লেখাটি দু-একদিন পর পড়ে দেখুন, কোথায় কী ভুল হলো। সংশোধন করুন, সংযোজন করুন। লেখাটিকে সুন্দর করে তোলার জন্য নিজেই সম্পাদনা করুন। ৭। লেখাকে তথ্যসমৃদ্ধ করুন: পাঠক জানার আগ্রহ থেকেই আপনার

অবেলায়

অকারণে ফিরে দেখা কোন অনুভুতি নেই স্বপ্ন নেই, প্রত্যাশা নেই যখন খুশী, অকারনে অসময়ে আসা অবেলায় ফিরে দেখা মাত্র । 

after long days

after long days again sign in this side

মাঝে মাঝে মনে হয়

ভীষন ভাবে ভাবি আনমনে ভাবি স্বপ্ন দেখি আলো দেখি মাঝে মাঝে র্স্বগের দেবী হই কখনো ফুল কখনো সবুজ গাছ কখনো নীল আকাশ কখনো তোমার মনের আয়না মাঝে মাঝে হাড়িয়ে যায় অজানা ভূবনে যার কোন অস্তিত্ব নেই ।।

Interesting

ছবি
I do not know What I am doing But always busy for nothing. Most of time I search anything But what is this What I am searching What is my mine I am not clear. Love, wealth, world, beauty Not clear. But I think all are mirracle What I am searching Actualy the mind and world is so wonderful All are interesting.

নিজের কথা

ছবি
অনেক কিছু করতে ইচ্ছে করে কিন্তু কেন জানি মনে হয় এ জীবণের আয়ু খুব ছোট । খুব তাড়াতাড়ি সময় পাড় হয়ে যাচ্ছে এ জীবণে যেন কিছুই করতে পারছিনা মাঝে মাঝে মনে হয় বিধাতা কত মানুষকে কত কিছু গুনে গুনান্বিত করেছে অথচ এই আমি ঈশ্বরের সৃষ্টির সেরা জীব হয়েও কিছুই করতে পারলামনা । জীবনের অনেকখানি সময় পাড় করে ফেললাম কিন্তু সবকিছুতেই কি যেন এলোমেলো । কোথাও কোন শৃংখলা নেই না তা কি করে হয় আমাকে অতি সুন্দর করে বিধাতা সৃষ্টি করেছে আমি আসলে অনেক সুন্দর সবকিছুই আমার আছে-আমি দেখতে পারি কথা বলতে পারি, চিন্তা করতে পারি অনুভব করতে পারি, ভালবাসতে পরি কি নেই আমার? সব আছে কিন্তু মাঝে মাঝে এলোমেলো চিন্তা জড়ো হয় যা আমাকে পিছনে অন্ধকারে জোর করে ঠেলে নিতে চায় কিন্তু আমি পিছনে ফিরতে পারিনা ফিরবো কেন? আমার জন্মতো পিছনে ফিরার জন্য না সামনে যেখানে আলো আছে সেখানেই আমি যাবো । আমার ঈশ্বর আমাকে হাত ধরে নিয়ে যাবে আমাকে অনেক আগেই বলে রেখেছে কিন্তু আমি ভুলে যাই । আমি চলি আলোতে আলোতে এবং আলোতে । ----------------------------